Latest Post

বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি খাতে pi network ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। pi coin মাইনিং করার মাধ্যমে আপনি স্মার্টফোন ব্যবহার করেই ক্রিপ্টোকারেন্সি অর্জন করতে পারেন। তবে অনেকেই জানতে চান, abrarinfo কোডটি কেন ব্যবহার করবেন এবং কীভাবে করবেন? চলুন জেনে নেই বিস্তারিত।


pi মাইনিং কেন করবেন এবং abrarinfo কোডটি কীভাবে ব্যবহার করবেন


✅ pi network কী?

pi network হলো একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রজেক্ট যা স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের মাইনিং-এর সুযোগ করে দেয়। এটি ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। pi coin এখনো মার্কেটে তালিকাভুক্ত নয়, তবে ভবিষ্যতে এর মূল্য অনেক বেড়ে যেতে পারে।

✅ pi মাইনিং কেন করবেন?

  • সহজ ও সাশ্রয়ী: ব্যাটারি খরচ কম।
  • স্মার্টফোনেই মাইনিং: পিসি বা ASIC মাইনারের প্রয়োজন নেই।
  • ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা: pi coin-এর মূল্য বাড়তে পারে।
  • কোনো প্রাথমিক বিনিয়োগ নেই: মাইনিং শুরু করতে কোনো টাকা খরচ করতে হয় না।

✅ abrarinfo কোডটি কেন ব্যবহার করবেন?

pi network-এ সাইন আপ করার সময় একটি রেফারেল কোড ব্যবহারের সুযোগ থাকে। abrarinfo কোডটি ব্যবহার করলে আপনি নিচের সুবিধাগুলো পাবেন:

  • বোনাস মাইনিং রেট: রেফারেল কোড ব্যবহার করলে মাইনিং রেট বাড়ে।
  • এক্সক্লুসিভ কমিউনিটি: abrarinfo কোড ব্যবহারকারীরা একটি বিশেষ কমিউনিটির অন্তর্ভুক্ত হন।
  • সাপোর্ট ও গাইডলাইন: মাইনিং সম্পর্কিত যেকোনো প্রশ্নে গাইডলাইন পাওয়া যাবে।

✅ pi network অ্যাকাউন্ট খুলতে যা যা লাগবে:

  • একটি স্মার্টফোন (Android/iOS)
  • ইন্টারনেট সংযোগ
  • মোবাইল নম্বর বা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
  • রেফারেল কোড: abrarinfo

✅ pi network অ্যাপ ইনস্টল ও রেজিস্ট্রেশন করার ধাপ:

  1. অ্যাপ ডাউনলোড করুন: Android | iOS
  2. অ্যাপটি ওপেন করুন এবং “Continue with phone number” অথবা “Continue with Facebook” নির্বাচন করুন।
  3. আপনার নাম, ব্যবহারকারীর নাম এবং পাসওয়ার্ড দিন।
  4. রেফারেল কোড দিন: abrarinfo (বোনাস মাইনিং রেট পেতে অবশ্যই এই কোডটি ব্যবহার করুন)
  5. Verify করুন: মোবাইল নম্বর বা ফেসবুক দিয়ে।

✅ pi coin মাইনিং কীভাবে করবেন?

রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হলে মাইনিং শুরু করতে হবে।

  1. অ্যাপটি ওপেন করুন।
  2. “Mine” বোতামটি ট্যাপ করুন।
  3. প্রতি ২৪ ঘণ্টা পরপর Mine বোতামটি ক্লিক করতে হবে।
💡 টিপস: রেফারেল কোড ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার মাইনিং রেট বাড়িয়ে নিতে পারেন। abrarinfo কোডটি ব্যবহার করলে আপনি এক্সট্রা রেট উপভোগ করতে পারবেন।

✅ মাইনিং রেট বাড়ানোর উপায়:

  • রেফারেল কোড ব্যবহার করুন (abrarinfo)।
  • আরও ব্যবহারকারীকে রেফার করুন।
  • দৈনিক মাইনিং করতে ভুলবেন না।
  • KYC সম্পন্ন করুন।

✅ KYC সম্পন্ন করার ধাপ:

  1. অ্যাপে লগ ইন করুন।
  2. KYC অপশন সিলেক্ট করুন।
  3. আপনার আইডি ডকুমেন্ট স্ক্যান করে আপলোড করুন।
  4. ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।

✅ pi coin কিভাবে উত্তোলন করবেন?

আপনি KYC ভেরিফিকেশন করা ছাড়া উত্তোলন করতে পারবেন না। এছাড়াও বাইনেন্স এর মত কয়েন এক্সচেঞ্জগুলোতে এটি উত্তোলন করা যায় না এখনো। তবে আপনি বেশ কিছু এক্সচেঞ্জ এ উত্তোলন করতে পারবেন। পাই কয়েন এক্সচেঞ্জ করার একটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হচ্ছে পেওনেক্স। পিওনেক্স এ কিভাবে একাউন্ট খুলবেন কিভাবে জানুন এখানে।

✅ শেষ কথা:

pi coin মাইনিং একটি সহজ ও সাশ্রয়ী পদ্ধতি। আপনি শুধুমাত্র স্মার্টফোন ব্যবহার করেই pi coin অর্জন করতে পারবেন। নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য abrarinfo কোডটি ব্যবহার করে মাইনিং রেট বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। তাই দেরি না করে আজই অ্যাপটি ডাউনলোড করে মাইনিং শুরু করুন।

🔥 আরও পড়ুন:

  • pi network কি?
  • ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিংয়ের সহজ গাইড
  • বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি: আইনি দিক

বর্তমান যুগে ক্রিপ্টোকারেন্সি দুনিয়া জুড়ে আলোচিত একটি বিষয়। কিন্তু কম খরচে ক্রিপ্টোকারেন্সি অর্জন করতে চাইলে pi network হতে পারে সেরা একটি উপায়। আজ আমরা আলোচনা করবো – pi network কি? এটি কিভাবে কাজ করে, কিভাবে মাইনিং করবেন এবং এর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা কী।


🚀 pi network কি? – বিস্তারিত গাইড (২০২৫)


✅ pi network কি?

pi network একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি প্ল্যাটফর্ম, যা ২০১৯ সালে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন গবেষক প্রতিষ্ঠা করেন। এটি মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের জন্য তৈরি একটি ডিস্ট্রিবিউটেড নেটওয়ার্ক, যা সহজে মাইনিং করার সুযোগ দেয়। pi coin হলো এই নেটওয়ার্কের নিজস্ব ক্রিপ্টোকারেন্সি।

pi network-এর উদ্দেশ্য হলো ক্রিপ্টোকারেন্সিকে সাধারণ মানুষের কাছে আরও সহজলভ্য করা।

✅ pi network-এর মূল বৈশিষ্ট্য

  • সহজ মাইনিং: ব্যাটারি খরচ ছাড়াই মাইনিং করা যায়।
  • মোবাইল ফ্রেন্ডলি: শুধুমাত্র স্মার্টফোন দিয়ে মাইনিং সম্ভব।
  • নেটওয়ার্কিং সুবিধা: বন্ধুদের রেফারেল দিয়ে মাইনিং রেট বাড়ানো যায়।
  • KYC ভেরিফিকেশন: নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে KYC সিস্টেম রয়েছে।
  • মেইননেট লঞ্চ: মূল নেটওয়ার্ক চালু হলে pi coin উত্তোলন করা যাবে।

✅ pi network কিভাবে কাজ করে?

pi network মূলত একটি স্টেলার কনসেন্সাস প্রোটোকল (SCP) ব্যবহার করে। এটি বিটকয়েন বা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সির মতো ব্লকচেইন নয়। এখানে পিসি বা ASIC মাইনারের প্রয়োজন নেই। বরং, মোবাইল ফোন থেকেই মাইনিং করা যায়।

📌 মাইনিং প্রক্রিয়া:

  1. অ্যাপটি ডাউনলোড করুন এবং অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
  2. প্রতি ২৪ ঘণ্টা পর “Mine” বোতামে ক্লিক করুন।
  3. রেফারেল কোড ব্যবহার করে মাইনিং রেট বাড়াতে পারেন, বিশ্বস্ত একটি রেফারেল কোড হচ্ছে: abrarinfo একাউন্ট সাইন আপ করার সময় invitation code: এর ঘরে এটি ব্যবহার করতে পারেন।
  4. KYC সম্পন্ন করলে আপনার মাইনিং করা pi coin উত্তোলনযোগ্য হবে।
---

✅ pi coin মাইনিং কিভাবে করবেন?

ধাপ ১: অ্যাপ ডাউনলোড

pi network অ্যাপটি ডাউনলোড করতে নিচের লিংকগুলো ব্যবহার করুন:

ধাপ ২: রেজিস্ট্রেশন

  1. অ্যাপটি ওপেন করুন।
  2. মোবাইল নম্বর অথবা ফেসবুক দিয়ে সাইন আপ করুন।
  3. রেফারেল কোড ব্যবহার করুন (যেমন: abrarinfo)।
  4. নাম, ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিন।

ধাপ ৩: মাইনিং শুরু

  • প্রতি ২৪ ঘণ্টা পর “Mine” বোতামে ক্লিক করুন।
  • রেফারেল যোগ করলে মাইনিং রেট বৃদ্ধি পাবে।

✅ pi network-এর KYC প্রক্রিয়া

KYC ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করতে হবে, যাতে আপনি উত্তোলন করতে পারেন। KYC সম্পন্ন করতে যা যা প্রয়োজন:

  • ন্যাশনাল আইডি/পাসপোর্ট
  • সেলফি আপলোড
  • ব্যক্তিগত তথ্য যাচাই

✅ pi coin উত্তোলন কিভাবে করবেন?

আপনি KYC ভেরিফিকেশন করা ছাড়া উত্তোলন করতে পারবেন না। এছাড়াও বাইনেন্স এর মত কয়েন এক্সচেঞ্জগুলোতে এটি উত্তোলন করা যায় না এখনো। তবে আপনি বেশ কিছু এক্সচেঞ্জ এ উত্তোলন করতে পারবেন। পাই কয়েন এক্সচেঞ্জ করার একটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হচ্ছে পেওনেক্স। পিওনেক্স এ কিভাবে একাউন্ট খুলবেন কিভাবে জানুন এখানে।

✅ pi network-এর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

pi network-এর মেইননেট চালু হওয়ার পর pi coin-এর মূল্য নির্ধারিত হয়েছে প্রতি কয়েন ১০০ ডলার তবে এটি কয়েক দিনে মূল্য হারিয়ে ফেলে।। বর্তমানে pi coin-এর মার্কেট মূল্য কিছুটা কম। তবে ব্যবহারকারীরা মনে করছেন, এটি ভবিষ্যতে লাভজনক হতে পারে।

✅ কি ঝুঁকি আছে?

  • pi coin-এর মূল্য এখনো স্থির হয়নি।
  • KYC ভেরিফিকেশন না করলে আপনি মাইন করা coin হারাতে পারেন।
  • মেইননেট চালু না হলে মাইনিং করা coin-এর কোনো মূল্য থাকবে না।

✅ উপসংহার

pi network হলো স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য সহজলভ্য একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি প্ল্যাটফর্ম। এটি মাইনিং করার জন্য ব্যাটারি খরচ করে না এবং ASIC মাইনারের প্রয়োজন হয় না। pi coin-এর মূল্য এখনো মার্কেটে তালিকাভুক্ত না হলেও ভবিষ্যতে এটি লাভজনক হতে পারে।

pi coin মাইনিং করতে চাইলে আজই অ্যাপটি ডাউনলোড করুন এবং abrarinfo রেফারেল কোড ব্যবহার করে মাইনিং রেট বাড়ান। ✅✅✅🙂

🔥 আরও পড়ুন:

pi coin মাইনিং করে অনেকেই pi coin সংগ্রহ করেছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো – এখন কি তা এক্সচেঞ্জ করা যাবে? ✅ হ্যাঁ, এখন আপনি Pionex প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে আপনার pi coin ট্রেড করতে পারেন। এখনই Pionex-এ সাইন আপ করুন এবং সহজেই pi coin এক্সচেঞ্জ শুরু করুন।

আপনার মাইন করা pi coin উত্তোলন করুন Pionex এ: কিভাবে করবেন জানুন বিস্তারিত

✅ Pionex কি?

Pionex হলো একটি জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্ম, যা স্বয়ংক্রিয় ট্রেডিং বট সুবিধা প্রদান করে। এখানে আপনি সহজেই pi coin সহ অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেড করতে পারবেন।


✅ কেন Pionex-এ pi coin এক্সচেঞ্জ করবেন?

  • সহজ রেজিস্ট্রেশন: মাত্র ১ মিনিটেই একাউন্ট খুলুন।
  • স্বয়ংক্রিয় ট্রেডিং বট: ১৬টি বট সম্পূর্ণ ফ্রি।
  • নিরাপদ প্ল্যাটফর্ম: Binance ও Huobi থেকে লিকুইডিটি প্রাপ্ত।
  • কম ট্রেডিং ফি: মাত্র ০.০৫%।

✅ Pionex-এ pi coin এক্সচেঞ্জ করার ধাপ:

📌 ধাপ ১: অ্যাকাউন্ট খুলুন

প্রথমেই এই লিংক থেকে সাইন আপ করুন। এটি ব্যবহার করলে আপনি এক্সক্লুসিভ বোনাস পেতে পারেন।

📌 ধাপ ২: অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করুন

  • মোবাইল নম্বর বা ইমেইল দিয়ে একাউন্ট ভেরিফাই করুন।
  • KYC সম্পন্ন করুন।

📌 ধাপ ৩: pi coin ডিপোজিট করুন

  • pi network অ্যাপ থেকে pi coin উত্তোলন করুন।
  • Pionex-এর ডিপোজিট এড্রেস ব্যবহার করে pi coin পাঠান।

📌 ধাপ ৪: এক্সচেঞ্জ শুরু করুন

  • pi/USDT পেয়ার নির্বাচন করুন।
  • বাই বা সেল অর্ডার প্লেস করুন।
  • স্বয়ংক্রিয় বট ব্যবহার করে ট্রেডিং রেট বাড়াতে পারেন।

✅ pi coin এক্সচেঞ্জ করে কীভাবে লাভ করবেন?

  • স্বল্প মূল্যে কিনুন, বেশি মূল্যে বিক্রি করুন।
  • ট্রেডিং বট ব্যবহার করে আয় বাড়ান।
  • মার্কেট ট্রেন্ড মনিটর করুন।

✅ এখনই pi coin এক্সচেঞ্জ শুরু করুন!

pi coin মাইনিং করে সেগুলো সঞ্চয় করে রাখলেই হবে না, বরং লাভবান হতে হলে এক্সচেঞ্জ করে USDT বা BTC-তে রূপান্তর করতে হবে। তাই আর দেরি নয়, এখনই Pionex-এ সাইন আপ করুন এবং এক্সচেঞ্জ শুরু করুন। ✅✅✅🙂

🔥 আরও পড়ুন:

  • pi coin কি? – বিস্তারিত গাইড
  • ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং বট কীভাবে কাজ করে?

A perm can give you beautiful, bouncy curls that last for weeks, but how long does a perm actually last? Whether you’re considering getting a perm or you already have one, understanding the lifespan of a perm can help you maintain those gorgeous curls for as long as possible. In this article, we’ll explore how long a perm lasts, factors that affect its duration, and tips to make your perm last longer.


How Long Does a Perm Last? – A Comprehensive Guide


What Is a Perm?

A perm, short for “permanent wave,” is a chemical hair treatment that alters the structure of your hair to create curls or waves. The process involves applying a chemical solution to the hair, which breaks down the natural bonds, and then reshaping the hair around curlers or rods. Once the desired shape is achieved, a neutralizer is applied to set the curls.


How Long Does a Perm Last?

On average, a perm lasts 3 to 6 months, depending on several factors such as hair type, perm type, and maintenance routine. The duration of a perm can vary based on the following:

  • Hair Type: Thicker, coarse hair tends to hold curls longer than fine, thin hair.

  • Perm Type: Alkaline perms last longer (up to 6 months) than acid perms (3-4 months).

  • Aftercare: Proper care, including using sulfate-free shampoos and avoiding heat styling, can extend the life of your perm.

  • Hair Length: Shorter hair may maintain its curls longer as the weight of longer hair can loosen the curl pattern.


Types of Perms and Their Duration

  1. Traditional Perm: Lasts 3-6 months. Suitable for all hair types.

  2. Digital Perm: Lasts 6 months or longer. Best for creating loose, natural waves.

  3. Body Wave Perm: Lasts 2-4 months. Ideal for adding volume and subtle waves.

  4. Spiral Perm: Lasts 4-6 months. Produces tight, defined curls.

  5. Root Perm: Lasts 3-4 months. Focuses on adding volume at the roots.

  6. Spot Perm: Lasts 2-4 months. Targets specific sections of hair.


Factors That Affect How Long a Perm Lasts

  1. Hair Health: Damaged or bleached hair may not hold curls as long.

  2. Perm Technique: A professional perm typically lasts longer than a DIY perm.

  3. Products Used: Using the right hair care products can significantly impact the longevity of a perm.

  4. Humidity and Climate: High humidity can loosen curls faster.

  5. Frequency of Washing: Washing hair frequently can cause curls to relax sooner.


How to Make Your Perm Last Longer

  • Wait 48 Hours Before Washing: Avoid washing your hair for at least 48 hours after getting a perm to allow the curls to set properly.

  • Use Sulfate-Free Products: Harsh shampoos can strip away the perm solution, causing curls to relax faster.

  • Avoid Excessive Heat Styling: Heat can damage curls and reduce the perm’s lifespan.

  • Moisturize Regularly: Keep your curls hydrated with deep conditioning treatments to maintain their shape and prevent frizz.

  • Sleep on a Silk Pillowcase: Reduces friction and helps preserve curl shape.


When to Touch Up Your Perm?

After 3-6 months, your perm will begin to loosen and grow out. If you want to maintain the curls, consider getting a touch-up. However, avoid perming too frequently to prevent hair damage. Consult your stylist to determine the best interval for touch-ups based on your hair type and perm style.


Conclusion

So, how long does a perm last? The average duration is 3-6 months, but this can vary based on hair type, perm style, and aftercare practices. By using the right products, minimizing heat exposure, and maintaining a proper hair care routine, you can keep your perm looking fresh and bouncy for longer. Whether you opt for tight ringlets or loose waves, understanding how to care for your perm will ensure you enjoy your new curls for as long as possible.

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা সহজ করতে আগামী ২১ মে থেকে শুরু হচ্ছে রেলের অগ্রিম টিকিট বিক্রি। ওইদিন পাওয়া যাবে ৩১ মে-এর টিকিট। পর্যায়ক্রমে ২২ থেকে ২৭ মে পর্যন্ত মিলবে ১ জুন থেকে ৬ জুন পর্যন্ত যাত্রার টিকিট।

ঈদের পর রাজধানীমুখী মানুষের ফেরার যাত্রার জন্য ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে ৩০ মে থেকে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের উপপ্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (ডেপুটি সিওপিএস) তারেক মুহম্মদ ইমরান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা

এবারের ঈদে অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ মোকাবেলায় রেলওয়ে ৫ জোড়া বিশেষ ট্রেন চালু করছে। এর মধ্যে রয়েছে:

  • শোলাকিয়া ঈদ জামাতের জন্য:
    • ভৈরববাজার–কিশোরগঞ্জ রুটে: শোলাকিয়া স্পেশাল (৫-৬)
    • ময়মনসিংহ–কিশোরগঞ্জ রুটে: শোলাকিয়া স্পেশাল (৭-৮)
  • অন্যান্য রুটে:
    • চট্টগ্রাম–চাঁদপুর
    • ঢাকা–দেওয়ানগঞ্জ
    • জয়দেবপুর–পার্বতীপুর

কোরবানির পশু পরিবহনে ট্রেন সার্ভিস

কোরবানির পশু পরিবহনের জন্যও রয়েছে আলাদা ব্যবস্থা। তিনটি ‘ক্যাটেল স্পেশাল’ ট্রেন চলবে দুটি রুটে:

  • ক্যাটেল স্পেশাল-১: দেওয়ানগঞ্জ → ঢাকা
    ছাড়বে: ২ জুন বিকেল ৫টা, ৩ জুনেও চলবে
  • ক্যাটেল স্পেশাল-২: ইসলামপুর বাজার → ঢাকা
    ছাড়বে: ২ জুন, বেলা ৩:৪০ মিনিটে

📅 অগ্রিম টিকিট বিক্রির সময়সূচি

তারিখ যে দিনের টিকিট
২১ মে৩১ মে
২২ মে১ জুন
২৩ মে২ জুন
২৪ মে৩ জুন
২৫ মে৪ জুন
২৬ মে৫ জুন
২৭ মে৬ জুন

চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে আগামী ৭ অথবা ৮ জুন বাংলাদেশে ঈদুল আজহা পালিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

🎫 পরামর্শ

যাত্রার ভিড় এড়াতে যাত্রীরা যেন আগেই টিকিট সংগ্রহ করেন এবং রেলের নির্ধারিত সময়সূচি মেনে চলেন – এতে সবার ঈদ যাত্রা হবে নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল।

📷 ছবি

ঈদ যাত্রা ট্রেন

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget